অর্থনৈতিক অগ্রগতিঃ আলেকজান্ডারের বিজয়ের পর উত্তরে দানিয়ুব থেকে দক্ষিণে ইথিওপিয়া, পূর্বে ভারত হয়ে চীন এবং পশ্চিমে আটলান্টিক উপকূল পর্যন্ত গ্রিক বাণিজ্য বিস্তৃত হয়। সমগ্র প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের এক বিশাল অংশ গ্রিক অর্থনৈতিক পরিমন্ডলের সাথে সংযুক্ত হয়। সর্বোপরি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে ব্যপকভাবে ব্যবসা বাণিজ্যের বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
কৃষিক্ষেত্রে উন্নতি ও ব্যাংক ব্যবস্থাঃ হেলেনিস্টিক যুগের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ছোঁয়া কৃষিক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত হয়। শাসকরা কৃষিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। দাস দাসীদের নিয়োগ করে কৃষির সমৃদ্ধিপূর্বক একে রাজস্বের শক্তিশালী উৎসে পরিণত করা হয়। এছাড়া রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ব্যাংক ব্যবস্থাও গড়ে উঠে।
সামাজিক অবস্থাঃ হেলেনিস্টিক যুগের সমৃদ্ধি সর্বস্তরের লোকেরা উপভোগ করতে পারেনি। মানুষের জীবনযাত্রার তেমন কোন বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেনি। শাসক, বণিক ও অভিজাত শ্রেণীই ছিল প্রধান সুবিধাভোগী শ্রেণী।
বিজ্ঞান চর্চাঃ হেলেনিক যুগে আলেকজান্দ্রিয়া নগরীর বিজ্ঞান চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। জ্যামিতি, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়।
কৃষিক্ষেত্রে উন্নতি ও ব্যাংক ব্যবস্থাঃ হেলেনিস্টিক যুগের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ছোঁয়া কৃষিক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত হয়। শাসকরা কৃষিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। দাস দাসীদের নিয়োগ করে কৃষির সমৃদ্ধিপূর্বক একে রাজস্বের শক্তিশালী উৎসে পরিণত করা হয়। এছাড়া রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ব্যাংক ব্যবস্থাও গড়ে উঠে।
সামাজিক অবস্থাঃ হেলেনিস্টিক যুগের সমৃদ্ধি সর্বস্তরের লোকেরা উপভোগ করতে পারেনি। মানুষের জীবনযাত্রার তেমন কোন বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেনি। শাসক, বণিক ও অভিজাত শ্রেণীই ছিল প্রধান সুবিধাভোগী শ্রেণী।
বিজ্ঞান চর্চাঃ হেলেনিক যুগে আলেকজান্দ্রিয়া নগরীর বিজ্ঞান চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। জ্যামিতি, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়।