বহুমুখী প্রতিভাধর বিজ্ঞানী ইবনে সীনা জ্ঞান বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় অবদান রেখেছেন। তার প্রকৃত নাম আবু আলী হোসাইন ইবনে সিনা। বুখারা এর আফসানা নামক স্থানে ৯৮০ সালের ডিসেম্বরে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র ১০ বছরে তিনি পবিত্র কোরআন শিক্ষা করেন। মাত্র ১৬ বছর বয়সেই ইবনে সীনার নিকট প্রসিদ্ধ চিকিৎসাবিদগণ চিকিৎসাশাস্ত্র ও তার অভিনব চিকিৎসা প্রণালী শিক্ষা করতে আসেন।
চিকিৎসা শাস্ত্রে তার অবদানঃ প্রচলিত আদিম পদ্ধতির স্থলে অত্যাধুনিক পদ্ধতি চালু করে ইবনে সিনা যশস্বী হয়েছিলেন। চিকিৎসাশাস্ত্রে তার অসাধারণ অবদানের জন্য তাকে আধুনিক চিকিৎসাশাস্ত্র ও চিকিৎসা প্রণালী এবং শল্য চিকিৎসার দিশারী মনে করা হয়।
ইবনে সিনা যে কেবল একজন ভাল চিকিৎসকই ছিলেননা বরং ঔষধ বিশেষজ্ঞ হিসেবেও তার অবদান তুলনাহীন। তিনি ঔষধ তৈরি, সংরক্ষণ ও তা প্রয়োগের সর্বাধুনিক যুক্তিগ্রাহ্য পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছিলেন। যেজন্য ইউরোপের চিকিৎসাবিদদের নিকট ও পরিচিত হন “master of medicine” নামে।
চিকিৎসাশাস্ত্রের উপর ইবনে সিনা ১৫ খানা পুস্তক রচনা করেছেন তার “কানুন ফিত তিবব” হলো সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। তাঁর এই গ্রন্থে ৭৬০টি ঔষুধের বর্ণনা রয়েছে। চিকিৎসা বিদ্যায় তার অবদানের কারণে ইবনে সিনাকে বলে প্রাচ্যের গ্যালন বলা হয়।
চিকিৎসা শাস্ত্রে তার অবদানঃ প্রচলিত আদিম পদ্ধতির স্থলে অত্যাধুনিক পদ্ধতি চালু করে ইবনে সিনা যশস্বী হয়েছিলেন। চিকিৎসাশাস্ত্রে তার অসাধারণ অবদানের জন্য তাকে আধুনিক চিকিৎসাশাস্ত্র ও চিকিৎসা প্রণালী এবং শল্য চিকিৎসার দিশারী মনে করা হয়।
ইবনে সিনা যে কেবল একজন ভাল চিকিৎসকই ছিলেননা বরং ঔষধ বিশেষজ্ঞ হিসেবেও তার অবদান তুলনাহীন। তিনি ঔষধ তৈরি, সংরক্ষণ ও তা প্রয়োগের সর্বাধুনিক যুক্তিগ্রাহ্য পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছিলেন। যেজন্য ইউরোপের চিকিৎসাবিদদের নিকট ও পরিচিত হন “master of medicine” নামে।
চিকিৎসাশাস্ত্রের উপর ইবনে সিনা ১৫ খানা পুস্তক রচনা করেছেন তার “কানুন ফিত তিবব” হলো সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। তাঁর এই গ্রন্থে ৭৬০টি ঔষুধের বর্ণনা রয়েছে। চিকিৎসা বিদ্যায় তার অবদানের কারণে ইবনে সিনাকে বলে প্রাচ্যের গ্যালন বলা হয়।
No comments:
Post a Comment